প্রবাহ বার্তা ডেস্ক: এবারের মেলায় মোট স্টল থাকবে ৫২২টি। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ৪১৩টি, বাকিগুলো বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে। ৯ মার্চ লটারির মাধ্যমে স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ১৬ মার্চের মধ্যে নির্মাণ শেষ করতে হবে, তাই নির্মাণকর্মীরা তুমুল ব্যস্ত।
মেলা পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব এবং বাংলা একাডেমির পরিচালক ড. জালাল আহমেদ বলেন, বৃষ্টিপাতের সমূহ সম্ভাবনা। পাশাপাশি রয়েছে করোনা সংক্রমণের শঙ্কা। এসব বিবেচনা করেই প্রস্তুতি নিয়েছে বাংলা একাডেমি। মাস্ক পরে ও শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত করেই মেলায় প্রবেশ করতে হবে। থাকছে স্যানিটাইজার ও তাপমাত্রা মাপার ব্যবস্থা।
বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সভাপতি ফরিদ আহমেদ বলেন, প্রস্তুতির সময় কম পেয়েছি। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ না হলেও ১৭ মার্চের মধ্যে হয়ে যাবে। প্রতিকূলতার মধ্যেও আমরা একুশে বইমেলার ধারাবাহিকতা চলমান রাখতে চাই।
সিসটেক পাবলিকেশনের মার্কেটিং ম্যানেজার মুজিবুর রহমান বলেন, করোনার কারণে লোকজন দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিলো। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার চাপও কম। আশা করছি, এবারের মেলায় লোকসমাগম বেশি হবে, বিক্রিও আগের চেয়ে ভালো হবে। সম্পাদনা: