১৫ মাস ধরে পানির নিচে পড়েছিল আইফোন, অতঃপর চার্জের পরই চালু

১৫ মাস ধরে পানির নিচে পড়েছিল আইফোন, অতঃপর চার্জের পরই চালু

আমাদের টিভি ডেস্ক-

১৫ মাস ধরে পানির তলায় পড়ে ছিল আইফোনটি। সেই ফোন উদ্ধারের পরই দেখা গেল দিব্যি চলছে আগের মতোই। ইউটিউবার মিচেল বেনেটের সৌজন্যে হারিয়ে যাওয়া আইফোন ফেরত পেয়েছেন ফোনের মালিক।মিশেল বেনেট হ্রদ ও নদীর তলায় গুপ্তধনের সন্ধান করে বেড়ান। গুপ্তধনের খোঁজ করতে গিয়েই পানির নিচে একটি আইফোন খুঁজে পান তিনি। কিন্তু অবাক করার ব্যাপার হলো, সেই আইফোন ১৫ মাস ধরে পানির নিচের থাকার পরও আছে সচল। আইফোন উদ্ধারের পুরো কাহিনি বেনেট তাঁর ইউটিউব চ্যানেল ‘নাগেটনগিন’-এ তুলে ধরেছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার এডিস্টো নদীতে মেটাল ডিটেক্টর নিয়ে ঝাঁপ দিয়েছিলেন বেনেট। সেখানেই তিনি একটি আইফোন খুঁজে পান। আইফোনটি বেনেট প্রথমে বাড়িতে নেন। এরপর সেটি চার্জ দিয়ে চালু করেন। কিন্তু ফোনে পাসওয়ার্ড দেওয়া ছিল। তাই তিনি আনলক করতে পারছিলেন না। এরপর সিম খুলে তিনি অন্য ফোনে ঢুকিয়ে নেন। তারপর খুঁজে বের করেন মালিককে।

১৫ মাস ধরে পানির তলায় পড়ে ছিল আইফোন। মালিক আইফোন হারানোর দুঃখ প্রায় সামলে উঠেছিলেন। ধীরে ধীরে ভুলতে বসেছিলেন সেদিনের ঘটনা। এমনকি অন্য ফোন কিনে ফেলেছিলেন। কখনো স্বপ্নেও তিনি ভাবেননি, সেই ফোন আবার ফিরে পাবেন। ইউটিউবার মিচেল বেনেটের সৌজন্যে হারিয়ে যাওয়া আইফোন আবার হাতে পেলেন মালিক।

ফোনের মালিক এরিকা জানিয়েছেন, ২০১৮ সালের ১৯ জুন তিনি পরিবারের সঙ্গে ওই নদীর ধারে বেড়াতে গিয়েছিলেন। এরপর ছবি তুলতে গিয়ে হাত ফসকে তাঁর আইফোন নদীতে পড়ে যায়। ১৫ মাস ধরে নদীর নিচে পড়ে ছিল আইফোনটি। তারপরও সেটি দিব্যি সচল রয়েছে দেখে অবাক এরিকা

Please Share This Post in Your Social Media

শিল্প-সংস্কৃতির প্রতি অসম্ভব ভালোবাসা ছিলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের। এ ভালোবাসা থেকেই বঙ্গবন্ধু যখন প্রাদেশিক সরকারের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী ছিলেন তখন ১৯৫৭ সালের ৩ এপ্রিল তার দূরদর্শিতায় চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন প্রতিষ্ঠার বিল আনা হয়। প্রতিষ্ঠিত হয় আজকের বাংলাদেশে চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন (এফডিসি)।

সিনেমা অঙ্গনকে ভালোবেসে এদেশের চলচ্চিত্রের উন্নয়নে আমৃত্যু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন তিনি। শুধু তাই নয়, তিনি নিজেও সিনেমাতে অভিনয় করেছেন। বঙ্গবন্ধু অভিনীত সিনেমাটির নাম ‘সংগ্রাম’। ছবিটি পরিচালনা করেন প্রয়াত নির্মাতা চাষী নজরুল ইসলাম।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র ‘সংগ্রাম’। এতে ছোট্ট এক ভূমিকায় হাজির হয়েছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ এই বাঙালি। সে সময়ের চিত্রনায়ক কামরুল আলম খান খসরু ও চাষী নজরুল ইসলামের অনুরোধে ছোট্ট ওই চরিত্রে অভিনয়ে রাজি হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু।

ছবির চিত্রনাট্যের শেষ দিকে ছিল, মুক্তিযুদ্ধের পর সদ্য স্বাধীন দেশের সামরিক বাহিনী বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের নায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে স্যালুট করছে। এই দৃশ্য কীভাবে ধারণ করা যায় সে নিয়ে চিন্তায় পড়েছিলেন পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম। একপ্রকার দুঃসাহস নিয়ে বঙ্গবন্ধুকে ছবিতে অভিনয়ের প্রস্তাব দিয়ে বসেন ছবিটির নায়ক খসরু। কিন্তু বঙ্গবন্ধু প্রথমে রাজি হননি। পরে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মান্নানকে দিয়ে সুপারিশ করিয়ে অভিনয়ের জন্য তাকে রাজি করানো হয়।

‘সংগ্রাম’ ছবিটিতে নাযক ছিলেন খসরু আর নায়িকা সূচন্দা। ছবিটি ১৯৭৪ সালে মুক্তি পায়।

বঙ্গবন্ধু যে চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছিলেন