বাংলাদেশী আমেরিকান ফোরাম অফ ওহাইও সংগঠন ( বাফো )এর আত্মপ্রকাশ

বাংলাদেশী আমেরিকান ফোরাম অফ ওহাইও সংগঠন ( বাফো )এর আত্মপ্রকাশ

দৈনিক প্রবাহবার্তা মনিরুল ইসলাম মনি : ২০২৩ ইংরেজি বছরের শুরুতেই ওহাইওতে বাংলাদেশীদের নতুন একটি সংগঠন আত্মপ্রকাশ করল । বাংলাদেশী আমেরিকান ফোরাম অফ ওহাইও নামের এই সংগঠনটি খুব শীঘ্রই পূর্ণাঙ্গ সংগঠনের রূপরেখা, কার্যক্রম ,সাংগঠনিক গঠন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবেন বলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন সংগঠনের প্রস্তাবক ও আহবায়ক সফল সংগঠক এবং কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব মনিরুল ইসলাম মনি। ওহাইয়ো অঙ্গরাজ্যের সকল বড় শহরগুলো যেমন কলম্বাস ক্লিভল্যান্ড ,একরন, ডেটন, টলিডো, সিনসিনাটি সহ বাংলাদেশী অধ্যুষিত শহরগুলোতে বসবাসরত বাংলাদেশী আমেরিকান দের সমন্বয়ে নিজেদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়ন , এবং আমেরিকার সামাজিক , রাজনৈতিক মূলধারায় বাংলাদেশীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করন , বাংলাদেশি ক্রিসটি ,কালচার ,ঐতিহ্য আমেরিকানদের কাছে তুলে ধরা এবং এর প্রচারণা এবং আমেরিকায় জন্মগ্রহণকারী বাংলাদেশী শিশুদের নিয়ে কাজ করাই হবে এই সংগঠনের মূল লক্ষ্য । ওহাইওতে বসবাসরত যেকোনো বাংলাদেশী আমেরিকান এই সংগঠনের সদস্য হতে পারবেন, সংগঠনের প্রাথমিক কোনো সদস্য ফি নেই, সংগঠনের ফেসবুক পেইজ Bangladeshi American Forum of Ohio (BAFO) ভিজিট করে সদস্য হবার জন্য রিকোয়েস্ট পাঠাতে হবে অথবা টেক্সট মেসেজ করা যাবে 6147175186 এই নাম্বারে | সংগঠনের সাংগঠনিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার লক্ষ্যে ওহাইওতে বসবাসরত সকল বাংলাদেশী আমেরিকানদের সহযোগিতা কামনা করেছেন সংগঠনের প্রস্তাবক মনিরুল ইসলাম মনি ।

Please Share This Post in Your Social Media

শিল্প-সংস্কৃতির প্রতি অসম্ভব ভালোবাসা ছিলো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের। এ ভালোবাসা থেকেই বঙ্গবন্ধু যখন প্রাদেশিক সরকারের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী ছিলেন তখন ১৯৫৭ সালের ৩ এপ্রিল তার দূরদর্শিতায় চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন প্রতিষ্ঠার বিল আনা হয়। প্রতিষ্ঠিত হয় আজকের বাংলাদেশে চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন (এফডিসি)।

সিনেমা অঙ্গনকে ভালোবেসে এদেশের চলচ্চিত্রের উন্নয়নে আমৃত্যু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন তিনি। শুধু তাই নয়, তিনি নিজেও সিনেমাতে অভিনয় করেছেন। বঙ্গবন্ধু অভিনীত সিনেমাটির নাম ‘সংগ্রাম’। ছবিটি পরিচালনা করেন প্রয়াত নির্মাতা চাষী নজরুল ইসলাম।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র ‘সংগ্রাম’। এতে ছোট্ট এক ভূমিকায় হাজির হয়েছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ এই বাঙালি। সে সময়ের চিত্রনায়ক কামরুল আলম খান খসরু ও চাষী নজরুল ইসলামের অনুরোধে ছোট্ট ওই চরিত্রে অভিনয়ে রাজি হয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু।

ছবির চিত্রনাট্যের শেষ দিকে ছিল, মুক্তিযুদ্ধের পর সদ্য স্বাধীন দেশের সামরিক বাহিনী বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের নায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে স্যালুট করছে। এই দৃশ্য কীভাবে ধারণ করা যায় সে নিয়ে চিন্তায় পড়েছিলেন পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম। একপ্রকার দুঃসাহস নিয়ে বঙ্গবন্ধুকে ছবিতে অভিনয়ের প্রস্তাব দিয়ে বসেন ছবিটির নায়ক খসরু। কিন্তু বঙ্গবন্ধু প্রথমে রাজি হননি। পরে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মান্নানকে দিয়ে সুপারিশ করিয়ে অভিনয়ের জন্য তাকে রাজি করানো হয়।

‘সংগ্রাম’ ছবিটিতে নাযক ছিলেন খসরু আর নায়িকা সূচন্দা। ছবিটি ১৯৭৪ সালে মুক্তি পায়।

বঙ্গবন্ধু যে চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছিলেন