নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
কলাপাড়া উপজেলার ৩ নং লালুয়া ইউনিয়নের আহসান হাবীব খান শিমুল একাদশ নির্বাচনের পর তিনি স্থানীয় নেতৃবৃন্দের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেকে প্রতিনিধি সহ আপার লেভেলের লোকজনের সাথে ওঠা বসা শুরু করে এবং নিজের এলাকার লোকজনের সাথে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সমাধান করা সহ চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে তিনি অনেকটা প্রমাণিত রয়েছে এবং কিছু লোকের অপ্রমাণীতো ডকুমেন্টস ছাড়াও অন্যান্য লোকজনের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে অনেক টাকা। এর আগে অনেক তাকে মাঠে ঘাটে জেলা উপজেলা সর্বস্তরে ছুটাছুটি করতে দেখা গেলেও করোনা ভাইরাস মহামারীর তিন মাস ধরে উধাও হয়েছেন তিনি তাঁর কারণ শত শত মানুষের সাথে ধোঁকাবাজি করলেও প্রকাশ ঘটেনি তখন সবাই যেমন দুমরে মুচড়ে রয়েছেন ভয়ে আতঙ্কে ইতি মধ্যে কয়েকবার চাকরীর খবর দিয়ে টাকা নেয়ার ফন্দি খুঁজছিলেন শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের কথা বলে সেখানে নাম ভাঙ্গিয়েছেন স্থানীয় এমপি ও তার শ্রদ্ধাভাজন বড় ভাই বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর নাম তার সাথে যুক্ত করেছে নুরে আলম আজাদ নামে একজন লোক মিরপুরে তার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে হঠাৎ করে তাদের কথা বলে ব্যাংকের চাকরি দেয়ার প্রলোভনে ফান্দে ফেলে সাবেক আওয়ামী যুবলীগের মিঠাগঞ্জ ইউনিয়ন সদস্য সচিব এবং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সদস্য ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী মটর শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব মোঃ আফজাল হোসেন মৃধাকে তার আপন লোকজনকে চাকরি দেয়ার প্রলোভনে হাতিয়ে নিয়েছে ব্যাংকের মাধ্যমে তিন লাখ ও সাভার তার নিজ বাসায় তিন লাখ এবং আট দিনের কথা বলে হাওলাদ হিসেবে নিয়েছে এক লক্ষ চল্লিশ হাজার টাকা সেখানে তার স্ত্রী সন্তানদের সামনে এর পড় শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ও সমাজ সেবা অধিদপ্তর ও নির্বাচন ভবন সহ বিভিন্ন স্থানে চাকরির প্রলোভন যখন জনাব মোঃ আফজাল হোসেন মৃধা উত্তেজিত হয়ে যায় তখন প্রতারক আহসান হাবীব খান শিমুল সাভার বাসা ছেড়ে হঠাৎ করে উধাও হয়ে যায় আজও পর্যন্ত মিলছে না তার কোন খোঁজ খবর ।
স্থানীূয় এলাকাবাসীদের ভাষ্য মতে আহসান হাবীব খান শিমুল বিভিন্ন ভাবে প্রতারনা করে চলছে। ভুক্তভূগীরা তাদের ন্যায্য টাকা পেতে আশাবাদ ব্যক্ত করছে।